রিপিট
সিজ
কখনও পৃথিবীতে বিমর্ষ বাতায়ন ছিল?
বিদেহী আনন্দ নিয়ে ক্রমাগত কুয়াশায় ফোটে ওঠে ফুল
মৃত বিড়ালকে ঘিরে পাখিদের এই উৎসব
আর সারারাত, ব্রু হবে হিম কফি, ভোরে উঠে
পান করবে ধীরে, খুব ধীরে
যেভাবে আরক্তিম ঠোঁট ছুঁয়ে দেখে চুম্বন গাছ, কার্তিকের শেষে
মনোরম মানুষেরা তোমাকে ভালোবেসেছিল
হে রমণী ধীবর
অথবা বলেনি নিরুচ্চারে, ক্রিস্টালের ভিতর দিয়ে আলো গেলে
যেভাবে বিচ্ছুরণ বেড়ে যায়, তোমার কিরণ দেখে
জোছোনা সরে গেছে ঈষৎ পাশে, মধ্যমা থেকে আংটি খুলে রেখে
তোমার এই ঘুমঘোর, সম্বৎসর যে চিঠি ভেবেছি লিখবো
দ্রুতগণিতের শেষে দেখি এ পৃথিবীতে শুধু শামুকের খোল
বিষাদ কি বুঝেছো কখনও তেমন তুমি, যেভাবে নিভৃত কবির
পঞ্জরে অস্থিমজ্জায় আঁকা তোমার ন্যুড চারকোল ....
শাহনূর 1 বছর 3 সপ্তাহ আগে
" ক্রিস্টালের ভিতর দিয়ে আলো গেলে
যেভাবে বিচ্ছুরণ বেড়ে যায়, তোমার কিরণ দেখে
জোছোনা সরে গেছে ঈষৎ পাশে, মধ্যমা থেকে আংটি খুলে রেখে"
বর্ণীল বর্ণনা। অপরূপ অপরূপ। 'মধ্যমা থেকে আংটি খুলে রেখে' এমন চিত্রে আমি সেই সরে যাওয়া কিরণে ভিজে যাই। "আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণধুলার তলে।"
শাহনূর 1 বছর 3 সপ্তাহ আগে
"তোমার এই ঘুমঘোর, সম্বৎসর যে চিঠি ভেবেছি লিখবো
দ্রুতগণিতের শেষে দেখি এ পৃথিবীতে শুধু শামুকের খোল
বিষাদ কি বুঝেছো কখনও তেমন তুমি, যেভাবে নিভৃত কবির
পঞ্জরে অস্থিমজ্জায় আঁকা তোমার ন্যুড চারকোল ...."
এই গণিতের হিসাবটা আমি আজ সকালে কোথায় যেন লিখতে চেয়েছিলাম। সেটা যাই হোক, অপূর্ব লিখেছেন এই কবিতাটা। যা কিছু "ন্যুড" তাহাই অনেকের কাম্য, চারকোল বা চারকোলে আঁকা হলেও কোনো ক্ষতি নেই।
ব্রাভো, ব্রাভো ...
ঝর্না 1 বছর 3 সপ্তাহ আগে
তুমুল তুমুল...
নতুন মন্তব্য পাঠান