অটবী -৬
অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশের কথা মনে থাকলেও মনে থাকে না উচ্চতার কথা। এই অট্টালিকায় পৌঁছোয় না বৃংহণ, অথচ দেখতে পাই মানুষকে, মহীরুহহীন শহরের রোদে বসে তারা নিঃশ্বাস নেয় প্রাণ ভরে। কল্পনা করে এই বায়ু আপেক্ষিকভাবে
বিস্তারিত পড়ুন »- 5টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 221

অটবী -৫
পিউকাহা পিউকাহা বলতে বলতে একটি গাড়ি চলে গেলো আমার চোখের সামনে দিয়ে। নাবালভূমির ক্ষোভ, কেন বারবার চাকার আঘাতে রিক্ত হয় তার হৃদয়, মরে যায় তার শাবক তমিস্রা শিশিরে। এই মোড়ে নিহিত আছে যে ইতিহাস ,তার কথা কে
বিস্তারিত পড়ুন »- 5টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 281

অটবী-৪
বিটপীর পিছনে লুকিয়ে থাকা ছায়ারা তমিস্রাতে হারিয়ে যায় শুঁড়িপথে। যে পথ আলেয়ার, যে পথ বৃহন্নলার পদচিহ্নে আবিল, তার মাঝে পড়ে থাকে একটি পাখির মৃতদেহ। থমকে যায় ঋতিমান জিপ। আমার প্রগাঢ় স্টিয়ারিঙে নেমে আসছে
বিস্তারিত পড়ুন »- 8টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 299

অটবী -৩
ডিসেম্বরের রাস্তায় কিছু ফোঁটা ফোঁটা বিষাদ পড়ে আছে , এ দৃশ্য বিসদৃশ নয়। কিংবা আমার পৌষ খাতায় পড়ে আছে নিব পেনের একান্ন পীঠ। চলতে চলতে ফেলে আসি সেসব অরণি নির্বিবাদী করবী বাগানে। বৃষ্টিপাতের আওয়াজে খুলতে
বিস্তারিত পড়ুন »- 3টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 188

অটবী -2
যে গানে ছেড়েছিলাম মৃগয়ার দিন, ঘনীভূত হয় তার তটিনী। অনূঢ়া ম্যাটিনি শোয়ের মাঝপথে উঠে যাবার মতো লগ্নভ্রষ্ট হয় বেলোয়ারী নায়িকা। ফিরে আসে তন্দ্রা আজন্মের। যে বিলাপ সমাবিষ্ট হয় বর্তমান জুড়ে ,যে কুয়াশা প্রতী
বিস্তারিত পড়ুন »- 1টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 187

এই পথে অভিসার
এই পথে অভিসার
ছুঁয়ে দিলো মীড় কোনো
তন্দ্রাঘন শাবকের
ম্রিয়মান নীড় যেন।
কার্পেটে ব্যভিচার
খুঁজে পায় ধীর মুনি
থমকে গিয়েছে রাত
সকাতর সুরধুনী।
নীল মেঘে সারাদিন
বসে ছিলে বাতায়নে
- 1টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 189

টুপটাপ ঝরে পড়া
টুপটাপ ঝরে পড়া নিন্দুকের মতো কয়েকটি বন্দুক বাতাসে ঘুরিয়ে এগিয়ে চলি পাকদন্ডীতে। অতএব ঋজু নয়ানজুলিতে ভেসে যাওয়া মাছ কবর পেলো বঙ্গোপসাগরে। অতএব পাঁচটি টানা মেঘলা দিন কাটানোর পর স্নেহের আতপে চিড়বিড় করে আম
বিস্তারিত পড়ুন »- 3টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 255

অটবী -১
বলাকা নিভে যাচ্ছে একটি একটি করে। এই ধুতুরা ঋতুর পদপ্রান্তে বসে আমি ভাবি হারিয়ে যাওয়া মেডেলের কথা। মেডেল অথবা মেডুলা অবলংগাটা। অথবা কশেরুকা। একটি শীতল অববাহিকা স্মৃতির ফ্রিজে এক্সপায়ারি লগ্নে পা দিল
বিস্তারিত পড়ুন »- 9টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 271

টবের নয়নতারা
যে বৃষ্টিতে বেঁকে গেলো টবের নয়নতারা, তার পদপ্রান্তে বসে প্রতীক্ষা করি দ্রুতলয়ের ট্রেন চলে যাক পাঁজর-ট্র্যাকের ওপর দিয়ে। এই শহরে বৃষ্টি ভালো ,এই শহরে মাণবক স্নেহে ন্যুব্জ হয় তেঁতুলপাতা। এক প্রবল ঝড়ে ভূ
বিস্তারিত পড়ুন »- 7টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 320

অনিকেত ১৪
সবুজ ফড়িং দেখতে দেখতে উড়ে গেলো জমায়েত জানালায়। কিছু ব্রততীর মুখ হারিয়ে গেলো বনস্পতির ছায়ায়। কিছু দ্রাব্য অনুভূতি হারিয়ে গেলো দ্রুত অধঃক্ষেপ হওয়া কণার গোধূলিতে। কিভাবে সূর্য ডুবে গেলো পর্দার পদপ্রান্ত
বিস্তারিত পড়ুন »- 10টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 288

অনিকেত ১৩
দিন চলে যায় অগভীর সাবমেরিনের মতো। ডানা ভেসে থাকে জলপৃষ্ঠের উপরে। বেখেয়ালী নাসিকাগর্জনের মতো ভরা কামরায়। একটি স্টেশনে থামলো উল্কা। জিরিয়ে নেবার মতো সিনেমার পাদদেশে বসে আমি নিক্ষেপ করি আমার তীক্ষ্ণ পরিচ
বিস্তারিত পড়ুন »- 11টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 344

অনিকেত ১২
বরফে ঢেকে গেছে মুখ। কোনো শ্রবণেন্দ্রিয় নেই এই অভূতপূর্ব বায়ুতে আমি চক্ষুষ্মান হয়ে ঘুরে বেড়াই। এই মিথোজীবী চেহারার বাগান আমার কার্নিশে রোজ রাতে বন্ধুত্বের পাতা রেখে যায়। পাতার গায়ে বিন্দু বিন্দু ঘাম দে
বিস্তারিত পড়ুন »- 2টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 243

অনিকেত ১১
ফোনের ওপারের আওয়াজে বোঝা যায় কোন ঘর বাঙ্ময় আর কোন ঘর আসবাবহীন, প্রতিধ্বনিতে ভরপুর। মানবশরীরে যা হিমোগ্লোবিন , ঘরের তা আসবাব। রক্তাল্পতায় ভোগা ঘর অস্পষ্ট করে দেয় গৃহস্বামীর অস্তিত্বকে। একটি ঘুঘু শিকড়
বিস্তারিত পড়ুন »- 8টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 289

অনিকেত-১০
কথানদীর তীরে বসে থাকি। যে কথা উদ্বায়ী হয়ে চলে গেছে নিদাঘে অথবা যে কথা আর্তব, মোহনার তীরে বেঁচে থাকা মিনারেল ওয়াটারের বোতলের মতো। কখনো এ নদীতে , কখনো সাগরে। কখনো অম্ল ,কখনো লবনাক্ত। কপোলের রেখা দেখি চি
বিস্তারিত পড়ুন »- 7টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 303

অনিকেত-৯
এই বিকেল জুড়ে তিতিক্ষা। প্রদাহে অভ্যস্ত ছাদগুলি রিনরিন বর্ষা সহ্য করতে পারে না। এই নির্লিপ্ততা বিলম্বিত করে দেয় বাস্তবকে আলিঙ্গন করতে। অর্থাৎ ,শরীর পড়ে রইলো লাউয়ের ডগায় আর মন পড়ে থাকে রাতের জিয়ানো মাছ
বিস্তারিত পড়ুন »- 6টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 300

অনিকেত-৮
ডাস্টবিনে উড়ে আসা একটি দ্বিপ্রাহরিক চড়ুই উড়ে গেলো মানবিক পদধ্বনিতে। এই শস্যদানার পৃথিবী আজ অভুক্তের পায়চারি উদযাপন করে। নিরন্ন বিকেলগুলি পাশ ফিরে শুতে শুতে সূর্যমূখীর গাত্রোত্থানে উদ্বেল হয়ে ওঠে। যে প
বিস্তারিত পড়ুন »- 6টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 273

অনিকেত ৭
শিমুল গাছের বিমোহিত শিশুরা ছড়িয়ে পড়ে রাজপথে। তুলোফুলের নিঃশ্বাসে উষ্ণ হয়ে ওঠে গন্ধর্বমতের গ্রীষ্ম। এই পার্বত্য কশেরুকা ন্যুব্জ হয়ে ওঠে বীজভারে। পোয়াতি হওয়ার সময় বিটপী জুড়ে পড়ে থাকে ঘাসবনের আততায়ী কাস্
বিস্তারিত পড়ুন »- 6টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 273

অনিকেত-৬
মাইক বাজার বিকেলগুলি ভরে গেছে দুর্বৃত্ত মেঘে। দেওয়াল বেয়ে গড়িয়ে আসা জল মেঝের বুকে হারিয়ে যায়। কেউ তাকে কুড়িয়ে নিতে পারে না , কেউ তাকে শুষে নেয় না মৃত্তিকাপ্রদেশে। এই ভূখণ্ডে উদ্বায়ী খুব গন্ডদেশের মাটি
বিস্তারিত পড়ুন »- 10টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 353

অনিকেত-৫
পাতার হৃদয় জুড়ে বাড়তে থাকা উপশিরা বিকেল জুড়ে পড়ে রইলো। ক্লাসরুমে অনির্বচনীয় শান্তি, নৈরাশ্য ও ঔপনিবেশিক দোলাচল। যে আস্তিন লুকিয়ে রাখে সমবেত সামগান, যে পিউকাহা তটিনীর বেনোজলে ডুবে যায় বসন্তে, ত
বিস্তারিত পড়ুন »- 10টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 307

অনিকেত-৪
এই সূর্যডোবা মুহূর্তগুলি তুলে রাখি কুলুঙ্গিতে। নিমীলিত জোনাকির খবর পেলে সূর্যোদয় হয় এই ক্রন্দসীতে। এই তন্দ্রাময় ঘরগুলি ভরিয়ে রাখি স্নেহপদার্থে। দেওয়াল গোপন করে বিস্ফোরণের শব্দ। দেওয়াল আমাদের নতজানু ব
বিস্তারিত পড়ুন »- 11টি মন্তব্য
- এই পাতাটির ক্লিকসংখ্যা 310

koekti
- ফেব্রুয়ারী 2025 (২)
- জানুয়ারি 2025 (১)
- ডিসেম্বর 2024 (৩)
- নভেম্বর 2024 (২)
- অক্টোবর 2024 (১)
- সেপ্টেম্বর 2024 (১)
- অগস্ট 2024 (১)
- জুলাই 2024 (২)
- জুন 2024 (১)
- মে 2024 (২)
- এপ্রিল 2024 (১)
- মার্চ 2024 (২)
- ফেব্রুয়ারী 2024 (৩)
- জানুয়ারি 2024 (২)
- ডিসেম্বর 2023 (২)
- অক্টোবর 2023 (২)
- সেপ্টেম্বর 2023 (১)
- অগস্ট 2023 (২)
- জুলাই 2023 (৩)
- জুন 2023 (২)
- মে 2023 (৩)
- এপ্রিল 2023 (৩)
- মার্চ 2023 (৩)
- ফেব্রুয়ারী 2023 (১)
- জানুয়ারি 2023 (২)
- ডিসেম্বর 2022 (৪)
- নভেম্বর 2022 (২)
- অক্টোবর 2022 (৩)
- সেপ্টেম্বর 2022 (৩)
- অগস্ট 2022 (২)
- জুলাই 2022 (৩)
- জুন 2022 (৩)
- মে 2022 (৪)
- এপ্রিল 2022 (৪)
- মার্চ 2022 (৬)
- ফেব্রুয়ারী 2022 (৩)
- জানুয়ারি 2022 (১)
- ডিসেম্বর 2021 (৫)
- নভেম্বর 2021 (৬)
- অক্টোবর 2021 (৮)
- সেপ্টেম্বর 2021 (৫)
- অগস্ট 2021 (৪)
- জুলাই 2021 (৮)
- জুন 2021 (৫)
- মে 2021 (৩)
- এপ্রিল 2021 (৪)
- মার্চ 2021 (৫)
- ফেব্রুয়ারী 2021 (৬)
- জানুয়ারি 2021 (৭)
- ডিসেম্বর 2020 (৭)
- নভেম্বর 2020 (৮)
- অক্টোবর 2020 (৯)
- সেপ্টেম্বর 2020 (৭)
- অগস্ট 2020 (৬)
- জুলাই 2020 (১০)
- জুন 2020 (৬)
- মে 2020 (৯)
- এপ্রিল 2020 (৭)
- মার্চ 2020 (৫)
- ফেব্রুয়ারী 2020 (৪)
- জানুয়ারি 2020 (৪)
- ডিসেম্বর 2019 (২)
- নভেম্বর 2019 (৫)
- অক্টোবর 2019 (৪)
- সেপ্টেম্বর 2019 (৩)
- অগস্ট 2019 (৪)
- জুলাই 2019 (৩)
- জুন 2019 (৭)
- মে 2019 (২)
- এপ্রিল 2019 (৩)
- মার্চ 2019 (১)
- ফেব্রুয়ারী 2019 (২)
- জানুয়ারি 2019 (২)
- ডিসেম্বর 2018 (৬)
- অক্টোবর 2018 (৫)
- সেপ্টেম্বর 2018 (১)
- অগস্ট 2018 (৪)
- জুলাই 2018 (২)
- জুন 2018 (১)
- মে 2018 (৫)
- এপ্রিল 2018 (৪)
- মার্চ 2018 (৩)
- ফেব্রুয়ারী 2018 (৩)
- জানুয়ারি 2018 (২)
- ডিসেম্বর 2017 (৪)
- নভেম্বর 2017 (৩)
- অক্টোবর 2017 (১)
- সেপ্টেম্বর 2017 (৪)
- অগস্ট 2017 (৪)
- জুলাই 2017 (৩)
- জুন 2017 (৬)
- মে 2017 (২)
- এপ্রিল 2017 (২)
- মার্চ 2017 (৩)
- ফেব্রুয়ারী 2017 (৪)
- জানুয়ারি 2017 (২)
- ডিসেম্বর ২০১৬ (৭)
- নভেম্বর ২০১৬ (২)
- অক্টোবর ২০১৬ (৩)
- সেপ্টেম্বর ২০১৬ (৪)
- অগস্ট ২০১৬ (৪)
- জুলাই ২০১৬ (৩)
- জুন ২০১৬ (৩)
- মে ২০১৬ (৬)
- এপ্রিল ২০১৬ (২)
- মার্চ ২০১৬ (৬)
- ফেব্রুয়ারী ২০১৬ (৭)
- জানুয়ারি ২০১৬ (৪)
- ডিসেম্বর ২০১৫ (৪)
- নভেম্বর ২০১৫ (৬)
- অক্টোবর ২০১৫ (৪)
- সেপ্টেম্বর ২০১৫ (৬)
- অগস্ট ২০১৫ (২)
- জুলাই ২০১৫ (৪)
- জুন ২০১৫ (৭)
- মে ২০১৫ (২)
- এপ্রিল ২০১৫ (২)
- মার্চ ২০১৫ (২)
- ফেব্রুয়ারী ২০১৫ (৪)
- জানুয়ারি ২০১৫ (২)